নিজস্ব প্রতিনিধি , কলকাতা - নবজাতককে একটি নির্দিষ্ট সময় অবধি কাছে রাখুন। বাবা মায়ের ভালবাসা সবসময় বাচ্চাদের ওপর থাকুক। তবে একটি নির্দিষ্ট সময় পর বাচ্চাকে অবশ্যই আলাদা ঘরে রাখা উচিত। শিশুর মানসিক বিকাশের উন্নয়নে কিছু নির্দিষ্ট সময়কাল জেনে রাখা উচিত। এই সময়ের আগে শিশুকে কাছছাড়া করবেন না। তবে একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর বাচ্চাকে আলাদা ঘরে অবশ্যই রাখতে হবে।
জেনে নিন কিছু নির্দিষ্ট সময়কাল -
০–৬ মাস -
নবজাতককে মায়ের খুব কাছেই রাখতে হয়। বুকের দুধ খাওয়ানো, ডায়াপার বদলানো, সারাক্ষণ যত্ন সবকিছু মায়ের হাতের নাগালে থাকতে হবে। তাই এই সময়ে শিশুকে আলাদা করা একেবারেই উচিত নয়।
৬ মাস – ২ বছর -
এই বয়সে ধীরে ধীরে শিশুর রুটিন তৈরি হয়। তবে মা - বাবার কাছাকাছি থাকাটা উচিত।
২-৩ বছর -
শিশু কথা বলা, হাঁটাচলা, খেলাধুলা শিখে যায়। ধীরে ধীরে স্বাধীনতা ও নিজের জায়গার প্রয়োজন অনুভব করে। এসময় থেকে আলাদা ছোট বিছানা দেওয়া শুরু করা যেতে পারে।
৪-৬ বছর -
শিশু মানসিক ও সামাজিকভাবে অনেকটা উন্নত হয়। সে নিজের জিনিসপত্র থেকে শুরু করে পরিবারের লোকজনকে শনাক্ত করতে শেখে। এই বয়সে আলাদা রুমে ঘুমানোর অভ্যাস করানো সবচেয়ে ভালো।
৭ বছর বা তার বেশি -
বিশেষজ্ঞদের মতে, ৭ বছর বয়স পার হলে শিশুকে অবশ্যই আলাদা ঘরে রাখা উচিত।
কারণ, এসময় থেকে শিশু তার গোপনীয়তা সহ ও ব্যক্তিত্ব গড়ে তোলে।
কেন শিশুকে আলাদা করার কিছু কারণ -
১.শিশুর নিজের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা বাড়ে। স্বাধীনতা বেড়ে ওঠে।
২.আলাদা ঘরে ঘুমালে শিশু সাহসী হয়।
৪.শৃঙ্খলা তৈরি হয় – নিজের ঘর গুছানো ও নিজের জিনিসপত্র সামলানো শেখে।
৫.মা বাবার সম্পর্ক সুস্থ থাকে।দাম্পত্য জীবনে ব্যক্তিগত পরিসর বজায় থাকে।
এই বয়সের পর বাবা মায়ের সঙ্গে একঘরে থাকলে শিশু অতি নির্ভরশীল হয়ে যায়। ভবিষ্যতের ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়তে পারেন তারা। শিক্ষাগত দিক থেকে পিছিয়ে পড়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। আত্মবিশ্বাস কমে যায়।
বাবা-মায়ের সঙ্গে মানসিক দূরত্ব তৈরি হয়। ভবিষ্যতে এ দুর্বল হয়ে পড়ে।
লবঙ্গতে রয়েছে বিশেষ ভিটামিন
মানুষের শরীরের মধ্যেই রয়েছে এই প্রোটিন
ব্রেকফাস্টের পরেই বেড়ে চলেছে অ্যাসিডিটির সমস্যা
চুল শুকোনোর কিছু পদ্ধতি শীঘ্রই জেনে নিন
একাধিক গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে এই সত্য
আয়ুর্বেদে আমলকি সহ কাঁচা হলুদের একাধিক গুণের উল্লেখ রয়েছে
ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে নয়া মোড়
ট্রাম্পের নোবেল হাতছাড়া হওয়ার ক্ষতে প্রলেপ
বিক্ষোভ রুখতে নির্মম দমননীতির পথ বেছে নিয়েছে শাহবাজ শরিফের প্রশাসন
স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে চলেছে গাজা
হতাহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ প্রশাসনের