নিজস্ব প্রতিনিধি , কলকাতা - ব্যায়াম করে শরীর কমাচ্ছেন , সেতো ভাল কথা। কিন্তু ব্যায়াম করে এসে যা খাচ্ছেন তাতে আবার সেই আগের মত অবস্থা। কোনোভাবেই কমছেনা শরীর। কারণ ,খিদের মাত্রা দিনের পর ডি বেড়েই চলেছে। বিজ্ঞানীরা অবশেষে খিদে কমানোর প্রোটিন খুঁজে পেলেন। তাও মানুষের শরীরের মধ্যেই। এই প্রোটিন রয়েছে মানুষের মস্তিষ্কে।
এমআরএপি২ নামে এই প্রোটিন খিদের নিয়ন্ত্রক হিসাবে কাজ করে। বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, মস্তিষ্কে থাকা খিদের রিসেপটর অর্থাৎ , সংবেদী স্নায়ু এমসি৪আরকে কোষের পৃষ্ঠে পাঠিয়ে দেয় এই প্রোটিন। জার্মানির কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা একটি গবেষণা কেন্দ্র গড়ে তুলেছেন। তার নাম সিআরসি ১৪২৩। সেই কেন্দ্রের গবেষকেরা খিদে ও ওজন নিয়ন্ত্রণ নিয়ে গবেষণা শুরু করেন। তাঁরা দেখেন, খিদের নেপথ্যে রয়েছে নির্দিষ্ট এক প্রক্রিয়া।
এমআরএপি২ (মেলানোকর্টিন ২ রিসেপটন অ্যাকসেসরি প্রোটিন ২) মস্তিষ্কের রিসেপটর এমসি৪আর (মেলানোকর্টিন-৪ রিসেপটর)-কে প্রভাবিত করে। এটি খিদে নিয়ন্ত্রণ ও শক্তির ভারসাম্য রাখতে উল্লেখ্য ভূমিকা নেয়। এই গবেষণা নেচার কমিউনিকেশনে প্রকাশিত হয়েছে। এমসি৪আর মস্তিষ্কের এক সংবেদী স্নায়ু। পেপটাইড হরমোন এমএসএইচ দ্বারা সক্রিয় হয়। এই এমসি৪আর নিয়েই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন বিজ্ঞানীরা। তাঁরা দেখেন, শরীর স্থূল হওয়ার অন্যতম কারণ হল এই এমসি৪আর-এর মিউটেশন।
গবেষক দলের নেতৃত্বে রয়েছেন প্যাট্রিক স্কিরার। তিনি বলেছেন, রিসেপটর যখন সক্রিয় হয়, তখন তার ৩ডি ছবি তোলা হয়েছে। সাধারণ আয়ন ও সেটমেলানোটাইড নামে এক ধরনের ওষুধের সংস্পর্শে এলেই এই রিসেপটর সক্রিয় হয়ে ওঠে।এই অবস্থায় তার কাজকর্ম পর্যবেক্ষণ করা হয়। খিদে কমানোর জন্য এই ওষুধ সেটমেলানোটাইড ব্যবহার করা হয়। ওই ওষুধই সক্রিয় করে তোলে রিসেপটরকে।"
লবঙ্গতে রয়েছে বিশেষ ভিটামিন
ব্রেকফাস্টের পরেই বেড়ে চলেছে অ্যাসিডিটির সমস্যা
চুল শুকোনোর কিছু পদ্ধতি শীঘ্রই জেনে নিন
একাধিক গবেষণায় প্রমাণ হয়েছে এই সত্য
আয়ুর্বেদে আমলকি সহ কাঁচা হলুদের একাধিক গুণের উল্লেখ রয়েছে
ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে নয়া মোড়
ট্রাম্পের নোবেল হাতছাড়া হওয়ার ক্ষতে প্রলেপ
বিক্ষোভ রুখতে নির্মম দমননীতির পথ বেছে নিয়েছে শাহবাজ শরিফের প্রশাসন
স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে চলেছে গাজা
হতাহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ প্রশাসনের