নিজস্ব প্রতিনিধি , কোচবিহার - উত্তরবঙ্গে ফের রাজনৈতিক অস্থিরতা। খগেন মুর্মুর পর ফের সাধারণের রোষের মুখে বিজেপি কর্মী। সোমবার তুফানগঞ্জে বিজেপির থানা ঘেরাও কর্মসূচিকে ঘিরে চরম উত্তেজনা ছড়ায়। পুলিশের সামনেই বিজেপি কর্মীদের মারধরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
সূত্রের খবর, দুর্গাপুরের গণধর্ষণ-কাণ্ডের প্রতিবাদে তুফানগঞ্জ থানার সামনে ঘেরাও কর্মসূচির ডাক দিয়েছিল বিজেপি। সেই কর্মসূচিতে যোগ দিতে বিজেপি কার্যালয়ে উপস্থিত হন তুফানগঞ্জের বিধায়ক মালতী রাভা রায় এবং জেলা নেতৃত্ব। অভিযোগ, সেই সময়ই বিজেপি পার্টি অফিসের সামনে এসে তৃণমূল কর্মীরা ‘গো ব্যাক’ স্লোগান দিতে শুরু করেন। মুহূর্তের মধ্যে পরিস্থিতি দ্রুত উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। ঘটনাস্থলে ব্যাপক উত্তেজনার কারণে এলাকায় মোতায়েন করা হয় অতিরিক্ত পুলিশবাহিনী।
বিজেপির দাবি, তৃণমূল কর্মীরা পুলিশের উপস্থিতিতেই তাদের নেতা নিখিল ডাকুয়াসহ একাধিক কর্মীকে রাস্তায় ফেলে মারধর করে। দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির জেরে শহরের প্রধান রাস্তা অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে, সৃষ্টি হয় বিশৃঙ্খলা। পরে বিশাল পুলিশবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
যদিও তৃণমূলের পক্ষ থেকে বিজেপির অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। তাদের বক্তব্য, বিজেপি নিজেরাই বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে রাজনৈতিক ফায়দা তুলতে চাইছে। দুর্গাপুরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক তরজা যতই বাড়ছে, ততই উত্তপ্ত হচ্ছে রাজ্যের রাজনৈতিক পরিবেশ।
মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে
মুখ্যমন্ত্রীকে সরাসরি আক্রমণ অর্জুন সিংয়ের
আরও বড় আন্দোলনের হুমকি বিরোধীদের
বৈধ নাগরিক হয়েও ডিটেনশন ক্যাম্পে বীরভূমের ৫ যুবক
স্থানীয়দের আশ্বাস উত্তর মালদহের বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুর
তদন্তে নেমেছে অশোকনগর থানার পুলিশ
সীমান্ত অনুপ্রবেশে বাড়ছে উদ্বেগ
অতিরিক্ত কাজের চাপে অসুস্থ দাবি পরিবারের
বিশালাকার মিছিল নিয়ে ডেপুটেশন কর্মসূচি পালন
৯ ডিসেম্বর কোচবিহারে মুখ্যমন্ত্রীর সভা
আহত হাতিটিকে হাসপাতালে ভর্তি করেছে বন দফতরের কর্মীরা
সরকারকে ইমেল করা হলেও জবাব পায়নি বলে দাবি পরীক্ষার্থীর
ঘটনার তদন্ত শুরু পুলিশের
শাসক দলের কৰ্মসূচিতে যোগদান না করায় মারধরের অভিযোগ
বিশেষ চেকিংয়ের পরেই কেন্দ্রে প্রবেশাধিকার পেয়েছেন পরীক্ষার্থীরা
হামলার কথা স্বীকার ইজরায়েলের
সতর্কতামূলক পদক্ষেপ এয়ারবাসের
সোশ্যাল মিডিয়ায় মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল ভিডিও
বিবৃতি জারি ট্রাম্প প্রশাসনের
আপাত বন্ধ স্কুল-অফিস