নিজস্ব প্রতিনিধি , মুর্শিদাবাদ - নদীর পারে ভয়াবহ ভাঙন। সোমবার গভীর রাতে গঙ্গায় তলিয়ে যায় সামশেরগঞ্জের ৮-১০ টি বাড়ি। কোনও রকমে প্রাণে বাঁচেন সেখানকার বাসিন্দারা। ঘটনায় চিন্তায় ঘুম উড়েছে নদী তীরবর্তী এলাকার বদিন্দাদের।
সূত্রের খবর, সামশেরগঞ্জে গত ৪ বছর ধরে চলছে নদী ভাঙন। গত বছর মুর্শিদাবাদ জেলার সামশেরগঞ্জের চাচ্ছন্দ গ্রামে প্রায় ১০০ টি বাড়ি গঙ্গায় তলিয়ে যায়। আবারও এই বছর বন্যায় জলস্তর বৃদ্ধি পাওয়ায় সোমবার মধ্য রাতে ৮-১০ টা বাড়ি তলিয়ে যায় গঙ্গায়। ঘটনায় কোন রকমে প্রাণে বাঁচেন বাসিন্দারা। বাড়ি তলিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি তলিয়ে যায় স্থানীয় গবাদীপশু সহ একাধিক চাষের জমিও। চিন্তায় ঘুম উড়েছে সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দাদের।
তাদের দাবি, কেন্দ্রীয় সরকার ও রাজ্য সরকারের যৌথ উদ্যোগে এই জায়গার সংস্কার না হলে রোধ করা যাবে না নদী ভাঙন। ইতিমধ্যে রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে কাজ শুরু করা হলেও বৃষ্টিতে জলস্তর বৃদ্ধি পেলে থেমে যায় নদী সংস্কারের কাজ। প্রায় ১০০ কোটি টাকা খরচ করা হয় নদী সংস্কারের কাজের জন্য। তবে লাভ হয়নি বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।
স্থানীয় এক বাসিন্দা এই প্রসঙ্গে জানান, ''রাতে আমরা ঘুমাচ্ছিলাম। আমার ভাই জেগে ছিলো। ও আমাদের ডেকে বললো আমাদের আমবাগান জলে ডুবে যাচ্ছে। আমরা বের হয়ে দেখি আসতে আসতে আমাদের সম্পূর্ণ বাড়িও নদী গর্ভে তলিয়ে যায়। ঘরের জিনিসপত্র সব ভেসে গেছে। আমরা কোনো রকমে প্রাণে বাঁচতে পেরেছি।''
মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে
মুখ্যমন্ত্রীকে সরাসরি আক্রমণ অর্জুন সিংয়ের
আরও বড় আন্দোলনের হুমকি বিরোধীদের
বৈধ নাগরিক হয়েও ডিটেনশন ক্যাম্পে বীরভূমের ৫ যুবক
স্থানীয়দের আশ্বাস উত্তর মালদহের বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুর
তদন্তে নেমেছে অশোকনগর থানার পুলিশ
সীমান্ত অনুপ্রবেশে বাড়ছে উদ্বেগ
অতিরিক্ত কাজের চাপে অসুস্থ দাবি পরিবারের
বিশালাকার মিছিল নিয়ে ডেপুটেশন কর্মসূচি পালন
৯ ডিসেম্বর কোচবিহারে মুখ্যমন্ত্রীর সভা
আহত হাতিটিকে হাসপাতালে ভর্তি করেছে বন দফতরের কর্মীরা
সরকারকে ইমেল করা হলেও জবাব পায়নি বলে দাবি পরীক্ষার্থীর
ঘটনার তদন্ত শুরু পুলিশের
শাসক দলের কৰ্মসূচিতে যোগদান না করায় মারধরের অভিযোগ
বিশেষ চেকিংয়ের পরেই কেন্দ্রে প্রবেশাধিকার পেয়েছেন পরীক্ষার্থীরা
হামলার কথা স্বীকার ইজরায়েলের
সতর্কতামূলক পদক্ষেপ এয়ারবাসের
সোশ্যাল মিডিয়ায় মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল ভিডিও
বিবৃতি জারি ট্রাম্প প্রশাসনের
আপাত বন্ধ স্কুল-অফিস