নিজস্ব প্রতিনিধি , কলকাতা - টানা বৃষ্টিতে কার্যত জলাবদ্ধ পরিস্থিতি শহরের। দেড় দিন পেরিয়ে যাওয়ার পর এখনও শহরের বেশ কিছু এলাকা জলমগ্ন। আর এই জলমগ্ন এলাকায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে প্রায় ১১ জনের। এই মৃত্যুকে ঘিরে একদিকে যখন শাসক - বিরোধী তরজা তুঙ্গে। তখন এই মৃত্যুর জন্য শহরবাসীকেই দায়ী করলেন মেয়র তারক সিংহ।
সূত্রের খবর, গতকাল থেকে শহরের বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একাধিক মৃত্যুর খবর সামনে এসেছে। আর এই মৃত্যুর জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারবার CESC কে দোষের ভাগিদার করেছেন। পাশাপাশি, মৃতদের পরিবারের সদস্যদের প্রতি জানিয়ে আর্থিক সাহায্যের কথাও ঘোষণা করেন। কিন্তু এই মৃত্যু নিয়ে অন্য সুর শোনা গেল মেয়র পরিষদ তারক সিংহের গলায়।
তিনি বলেন, ' বৃষ্টির মধ্যে জলে নামলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হবে জেনেও কেউ যদি নামে তাহলে তা আত্মহত্যার সমান। শহরে প্রায় ৫০ লক্ষ লাইটপোষ্ট আছে সব জায়গা খেয়াল রাখা পুরসভার পক্ষ সম্ভব না। সাধারণ মানুষকেও একটু সতর্ক থাকতে হয়।' তার এই মন্তব্য রাজনৈতিক মহলে সমালোচনার ঝড় তুলেছে।
নোটিশ পাঠিয়ে আধিকারিককে তলব কেন্দ্রীয় সংস্থার
১৬ অক্টোবরের মধ্যে মজুত ওষুধের তালিকা পাঠানোর নির্দেশ স্বাস্থ্য ভবনের
দমদম থেকে ময়দান পর্যন্ত ব্যাহত মেট্রো পরিষেবা
অভিযুক্ত সহপাঠীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ
শিয়ালদা স্টেশন চত্বরে মাদ্রাসা টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের নবান্নের উদ্দেশ্যে মিছিল
রাজ্যে বেকারত্ব, দুর্নীতি ও নারী নির্যাতন নিয়ে সরব বিজেপি রাজ্য সভাপতির সাংবাদিক সম্মেলন
উত্তরবঙ্গে বিপর্যস্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে ত্রাণ সংগ্রহ এসএফএইয়ের
পুলিশ কমিশনারেটকে নির্দেশ হাইকোর্টের
মৃতদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ মুখ্যমন্ত্রীর
স্বজনহারাদের খোঁজ নেন মমতা
১৬ অক্টোবর মামলার শুনানি
মহিলা সুরক্ষায় লঙ্কার গুঁড়ো বিতরণ
২৬ অক্টোবরের পর অন্ধ্রে ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা
ধর্ষনের ফলে একাধিকবার অন্তসত্ত্বা হয়ে পড়ে নাবালিকা
আগামী ১৩ ই ডিসেম্বর কলকাতায় আসছেন মেসি
ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধে নয়া মোড়
ট্রাম্পের নোবেল হাতছাড়া হওয়ার ক্ষতে প্রলেপ
বিক্ষোভ রুখতে নির্মম দমননীতির পথ বেছে নিয়েছে শাহবাজ শরিফের প্রশাসন
স্বাভাবিক ছন্দে ফিরতে চলেছে গাজা
হতাহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ প্রশাসনের