নিজস্ব প্রতিনিধি , হুগলী - জীবনের শেষ প্রান্তে এসেও আনন্দের খোঁজ। এই অনুভূতি নিয়েই বৃদ্ধাশ্রমের মায়েরা মেতে ওঠেন দুর্গাপুজোর আনন্দে। পুজোর প্রস্তুতি শুরু হয় বহুদিন আগে, আর শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত চলে ব্যস্ততা। প্রতিমা আনা, মণ্ডপ সাজানো, নৈবেদ্য তৈরিসহ সব কাজই সম্পূর্ণ হয় বৃদ্ধাশ্রমের সদস্যদের উদ্যোগে।
সূত্রের খবর , প্রতিবছর নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে অনুষ্ঠিত হয় এই পুজো। শুক্রবার বিকেলে রায়পাড়া বৃদ্ধাশ্রমের সদস্যরা কুমোর বাড়ি থেকে প্রতিমা নিয়ে আসেন। পিকআপ ভ্যানে করে আনায় প্রতিটি ধাপেই থাকে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ। কমিটিতে প্রায় ৬০ জন সক্রিয় সদস্য রয়েছেন, যারা পুজোর সকল কাজের দায়িত্ব নিজ হাতে সামলান।

এই বছর পুজোর উদ্বোধন করেন মিতালি রায়। কর্ণধার তাপস সরকার জানান, “সারা বছর এই সময়টার জন্য আমরা অপেক্ষায় থাকি। দেবীর নাকের নথ, পায়ের নুপুর সবই আমাদের জন্য আনন্দের উৎস।” সন্ধিপূজায় অতিথি প্রশান্ত দত্ত ও শ্রীমতি বর্ণালী সরকার জানান, তামার বড় থালায় দেওয়া হয় নৈবেদ্য, যেখানে থাকে আতপ চাল, গোটা ফল, নারকেল নাড়ু ও নানান মিষ্টান্ন। গ্রামবাসীরাও আনন্দের সঙ্গে অংশ নেন বৃদ্ধাশ্রমের পুজোতে।
পুজোর এই কয়েকদিনই বৃদ্ধাশ্রমের মায়েদের জীবনে এনে দেয় ছোট ছোট আনন্দের মুহূর্ত, যা তাদের মানসিক ও সামাজিক জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। “স্বল্প জীবনে আনন্দ পাওয়াই আমাদের কামনা,” জানান বৃদ্ধাশ্রমের এক সদস্য।
মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে
মুখ্যমন্ত্রীকে সরাসরি আক্রমণ অর্জুন সিংয়ের
আরও বড় আন্দোলনের হুমকি বিরোধীদের
বৈধ নাগরিক হয়েও ডিটেনশন ক্যাম্পে বীরভূমের ৫ যুবক
স্থানীয়দের আশ্বাস উত্তর মালদহের বিজেপি সাংসদ খগেন মুর্মুর
তদন্তে নেমেছে অশোকনগর থানার পুলিশ
সীমান্ত অনুপ্রবেশে বাড়ছে উদ্বেগ
অতিরিক্ত কাজের চাপে অসুস্থ দাবি পরিবারের
বিশালাকার মিছিল নিয়ে ডেপুটেশন কর্মসূচি পালন
৯ ডিসেম্বর কোচবিহারে মুখ্যমন্ত্রীর সভা
আহত হাতিটিকে হাসপাতালে ভর্তি করেছে বন দফতরের কর্মীরা
সরকারকে ইমেল করা হলেও জবাব পায়নি বলে দাবি পরীক্ষার্থীর
ঘটনার তদন্ত শুরু পুলিশের
শাসক দলের কৰ্মসূচিতে যোগদান না করায় মারধরের অভিযোগ
বিশেষ চেকিংয়ের পরেই কেন্দ্রে প্রবেশাধিকার পেয়েছেন পরীক্ষার্থীরা
হামলার কথা স্বীকার ইজরায়েলের
সতর্কতামূলক পদক্ষেপ এয়ারবাসের
সোশ্যাল মিডিয়ায় মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল ভিডিও
বিবৃতি জারি ট্রাম্প প্রশাসনের
আপাত বন্ধ স্কুল-অফিস