নিজস্ব প্রতিনিধি , কলকাতা - সোমবার মেয়ো রোডে তৃণমূলের প্রতিবাদ মঞ্চ ভেঙে দেয় কেন্দ্রীয় বাহিনী। নির্ধারিত সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ায় এই পদক্ষেপ বলে দাবি সেনা পক্ষের। ঘটনাস্থলে পৌঁছে কেন্দ্রে বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সূত্রের খবর, সোমবার মেয়ো রোডের ওপর তৃণমূলের প্রতিবাদ মঞ্চ ভেঙে দেয় সেনাবাহিনী। তাদের দাবি, এটা সেনাবাহিনীর জায়গা। ৩১ আগস্ট পর্যন্ত মঞ্চের অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। আর তাই সময়সীমা পেরোতেই মঞ্চ ভেঙে দেয় সেনাবাহিনী। খবর পেয়েই দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভাঙা মঞ্চ থেকে তিনি সরাসরি কেন্দ্রকে নিশানা করেন। তিনি স্পষ্ট বলেন, ' সেনাবাহিনী সম্পূর্ণ ভাবে কেন্দ্রের কথায় এই কাজ করেছে।' মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ' মোদির অনুমতি নিতে হয় এমন জায়গায় প্রতিবাদ মঞ্চ হবে না। রানী রাসমণি রোডে এবার থেকে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালিত হবে।'
যেমন কথা তেমন কাজ। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মতন রাতারাতি সন্ধ্যা থেকেই ডোরিনা ক্রসিংয়ে নতুন আন্দোলন মঞ্চ গড়ে তোলার কাজ শুরু হয়। রাস্তামুখী এই মঞ্চ গড়ে তোলার কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। মঙ্গলবার থেকেই তৃণমূলের বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠন দুপুর ২ টো থেকে ৫ টা পর্যন্ত ডোরিনা ক্রসিংয়ের মঞ্চে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করবে।
এনকেডিএ চেয়ারম্যানের দায়িত্বে শোভন চট্টোপাধ্যায়
কালীপুজোতে অভিষেক-আজানিয়ার সঙ্গে মমতার উচ্ছ্বাস
শক্তির আরাধনায় দক্ষিনেশ্বরে কালীপুজো
নিজের বাড়ির পুজোর আগে লেক কালীবাড়িতে উপস্থিত তৃণমূল সাংসদ
আত্মহত্যা নাকি খুন খতিয়ার দেখছে পুলিশ
ভারতীয় সেনা জওয়ানের পর এবার চাঁদার জুলুমবাজির শিকার প্রতিমা শিল্পী
হামলাকারীদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ
কালীপুজো উপলক্ষ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিশেষ ভিডিও বার্তা মুখ্যমন্ত্রীর
ঘটনায় ইতিমধ্যেই ২ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ
মৃত্যুর কারণ ঘিরে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে
প্রায় ৮০ পাতার চার্জশিট পেশ ইডির
৩০ শে অক্টোবর উচ্চমাধ্যমিকের প্রথম পর্বের ফলপ্রকাশ
আহত ৫ জন বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন
নতুন উডবার্ন ওয়ার্ড কেবিনের খরচ প্রকাশ স্বাস্থ্য বিভাগের
রাজ্য সরকারের তৎপরতায় বর্তমানে নিরাপদে পরিযায়ী শ্রমিক
স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি চায় বালোচিস্তান
আরও আঁটসাঁট করা হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা
গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ
জেন জি-র আন্দোলনের জেরে সরকার পতন হয়েছে নেপালে
প্রাক্তন সেনা কর্তার মন্তব্যে তুঙ্গে বিতর্ক