নিজস্ব প্রতিনিধি, লাদাখ – গত সপ্তাহে পূর্ণরাজ্যের মর্যাদার দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছিল লাদাখ। পুলিশ ও স্থানীয়দের খণ্ডযুদ্ধে মৃত্যু হয় কমপক্ষে ৪ জনের। আহত ১৫০-র বেশি। প্রায় ১ সপ্তাহ পর শিথিল করা হচ্ছে কারফিউ। রাস্তায় নিরাপত্তাবাহিনী টহল দিলেও পরিস্থিতি স্বাভাবিক ছন্দে ফিরছে লাদাখ।
সূত্রের খবর, ধীরে ধীরে খুলছে দোকানপাট। রাস্তায় যান চলাচল প্রায় স্বাভাবিক। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে কেল ৫টা পর্যন্ত বাজার খোলা থাকবে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, “এক সপ্তাহ সব বন্ধ ছিল। অবশেষে সব বাজার, দোকান খুলছে। চিন্তা দূর হল।“ বলাই বাহুল্য, অবশেষে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছেন স্থানীয় বাসিন্দা।
উল্লেখ্য, লাদাখবাসীর দাবি, পূর্ণরাজ্যের মর্যাদা দিতে হবে লাদাখকে। এই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটিতে সংবিধানের ষষ্ঠ তফসিল দ্রুত কার্যকর করতে হবে। লাদাখের জন্য পৃথক পাবলিক সার্ভিস কমিশন চালু করতে হবে এবং লাদাখে একটির বদলে দুটি লোকসভা কেন্দ্র তৈরি করতে হবে। সমস্ত কিছুরই আশ্বাস দিয়েছিল কেন্দ্র। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি। বাধ্য হয়ে এবার বিক্ষোভের পথ বেছে নেন লাদাখবাসী।
লাদাখে ধর্মঘট ডাক দেয় লেহ অ্যাপেক্স বডির যুব শাখা। পুলিশ বাধা দিতে গেলে গাড়ি লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়ে উন্মত্ত জনতা। ভাঙচুর চালানো হয় বিজেপি দফতরে। একাধিক পুলিশ ভ্যানে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে কারফিউ জারি করেছে প্রশাসন। প্রশাসনের তরফ থেকে এক বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, “লেহতে পাঁচ বা তার বেশি লোকের সমাবেশ নিষিদ্ধ। পূর্ব লিখিত অনুমোদন ছাড়া কোনও মিছিল, সমাবেশ বা পদযাত্রা করা যাবে না।“
হাসপাতালে ভর্তি তরুণী
মৃতদেহের পকেট থেকে উদ্ধার একটি সুইসাইড নোট
২৭ জনের মাথার দাম ছিল মোট ৬৫ লক্ষ টাকা
দেশজুড়ে তল্লাশি অভিযান দিল্লি পুলিশের
শারীরিক ভাবে অসুস্থ লালু
সত্য বলার ‘অপরাধে’ জম্মুতে ‘বুলডোজার’ শাসন
গণবিবাহে সমাগম হওয়ার কথা প্রায় ২৫ হাজার মানুষের
নেকড়ের হামলায় আতঙ্কে স্থানীয়রা
আতঙ্কে ঘরছাড়া স্থানীয়রা
মোদির মুখে রাম মন্দিরের জয়গান
ট্রাম্প প্রশাসনের তীব্র সমালোচনা জয়শঙ্করের
অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ
সিঁদুরে মেঘ দেখছে দিল্লিবাসী
একাধিক স্কুল, কলেজে ছুটি ঘোষণা
হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে
হামলার কথা স্বীকার ইজরায়েলের
সতর্কতামূলক পদক্ষেপ এয়ারবাসের
সোশ্যাল মিডিয়ায় মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল ভিডিও
বিবৃতি জারি ট্রাম্প প্রশাসনের
আপাত বন্ধ স্কুল-অফিস