নিজস্ব প্রতিনিধি, দিল্লি – “সমস্ত সরকারের উচিত ব্রাহ্মণ সম্প্রদায়ের কল্যাণের জন্য কাজ করা।“ দিল্লির পিতামপুরাতে এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে বক্তব্য রাখার সময় এমনই বিতর্কিত মন্তব্য করে বসেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তা। পাল্টা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে তোপ দেগেছেন আপ নেতা সঞ্জীব ঝা।
এদিন রেখা গুপ্তা বলেন, “সমাজে যদি কেউ জ্ঞানের শিখা প্রজ্বলিত করে, তবে তা হল আমাদের ব্রাহ্মণ সম্প্রদায়। তারা কেবল ধর্মগ্রন্থ নয়, অস্ত্রেরও পুজো করে। কেবলমাত্র অস্ত্র এবং ধর্মগ্রন্থের মাধ্যমেই আমরা আজ সমাজ এবং দেশকে রক্ষা করতে পারি। জ্ঞানের শিখা প্রজ্বলিত করে, ধর্ম প্রচার করে এবং চেতনা জাগিয়ে, ব্রাহ্মণ সম্প্রদায় সর্বদা সমাজের কল্যাণের জন্য কাজ করে আসছে। যে সরকারই ক্ষমতায় থাকুক না কেন, তাদের উচিত ব্রাহ্মণ সম্প্রদায়ের কল্যাণের জন্য কাজ করা, যাতে তারা এগিয়ে যেতে পারে।“
দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, “দিল্লিতে আমাদের লক্ষ্য আমরা কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি, সে সম্পর্কে আপনার আমাদের পরামর্শ দিতে থাকুন। গত ২৭ বছর ধরে, দিল্লি ধীর গতিতে এগিয়ে চলছিল। কিন্তু এবার পরিবর্তন হয়েছে। আমাদের চারপাশের রাজ্যগুলি আমাদের ছাড়িয়ে গিয়েছে। আমরা সবাই যদি রাজ্য এবং তার জনগণের স্বার্থে একসঙ্গে কাজ করি, তাহলে রাজধানী অবশ্যই একটি বিকশিত দিল্লি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হবে।“
পাল্টা এক্স হ্যান্ডলে রেখা গুপ্তাকে তোপ দেগে আপ নেতা সঞ্জীব ঝা লেখেন, “ব্রাহ্মণ সম্মেলনের এই অনুষ্ঠানে রেখার এই মন্তব্যে আমি স্তম্ভিত। যে কোনও সম্প্রদায় সম্পর্কে এধরনের মন্তব্য কেবল অসংবেদনশীলই নয়, বরং জনগণের ভাবাবেগেও আঘাত হানে।“
হাসপাতালে ভর্তি তরুণী
মৃতদেহের পকেট থেকে উদ্ধার একটি সুইসাইড নোট
২৭ জনের মাথার দাম ছিল মোট ৬৫ লক্ষ টাকা
দেশজুড়ে তল্লাশি অভিযান দিল্লি পুলিশের
শারীরিক ভাবে অসুস্থ লালু
সত্য বলার ‘অপরাধে’ জম্মুতে ‘বুলডোজার’ শাসন
গণবিবাহে সমাগম হওয়ার কথা প্রায় ২৫ হাজার মানুষের
নেকড়ের হামলায় আতঙ্কে স্থানীয়রা
আতঙ্কে ঘরছাড়া স্থানীয়রা
মোদির মুখে রাম মন্দিরের জয়গান
ট্রাম্প প্রশাসনের তীব্র সমালোচনা জয়শঙ্করের
অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ
সিঁদুরে মেঘ দেখছে দিল্লিবাসী
একাধিক স্কুল, কলেজে ছুটি ঘোষণা
হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে
হামলার কথা স্বীকার ইজরায়েলের
সতর্কতামূলক পদক্ষেপ এয়ারবাসের
সোশ্যাল মিডিয়ায় মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল ভিডিও
বিবৃতি জারি ট্রাম্প প্রশাসনের
আপাত বন্ধ স্কুল-অফিস