নিজস্ব প্রতিনিধি, দিল্লি – সোশ্যাল মিডিয়ায় নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে শান্তি ফেরাতে চেয়েছিলেন নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি। কিন্তু হল ঠিক উল্টোটা। তরুণ প্রজন্মের বিক্ষোভে ইস্তফা দিতে বাধ্য হয়েছেন রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী সহ গোটা মন্ত্রীসভা। প্রতিবেশী দেশের এমন পরিস্থিতি নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় মোদি লিখেছেন, “নেপালের হিংসার ঘটনা হৃদয়বিদারক। নেপালের স্থিতিশীলতা, উন্নতি এবং শান্তিরক্ষা ভারতের প্রাথমিক গুরুত্ব। আমার নেপালি ভাই-বোনেদের কাছে আবেদন, আপনারা শান্তির পক্ষে থাকুন।“ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে ২১ জনের প্রাণ চলে গিয়েছে। আহত ৪০০-র বেশি। এই নিয়েও শোকপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী।
ভারত সরকার বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে, “নেপালের কাঠমান্ডু সহ একাধিক শহরে কারফিউ জারি করা হয়েছে, সেদিকেও আমরা নজর রাখছি। নেপালে যেসমস্ত ভারতীয়রা রয়েছেন, তাঁদের প্রত্যেককে সতর্ক থাকতে বলা হচ্ছে। নেপালি প্রশাসনের নির্দেশ মতো চলতে অনুরোধ করা হচ্ছে ভারতীয়দের।“
কড়া সতর্কতা জারি করা হয়েছে ভারত-নেপাল সীমান্তে। উল্লেখ্য, দেশের সুপ্রিম কোর্ট হোক বা পার্লামেন্ট – সবই এখন উন্মত্ত জনতার দখলে। শুধু তাই নয় অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে সেখানে। নেপালের উপপ্রধানমন্ত্রী তথা অর্থমন্ত্রী বিষ্ণু পৌডেল, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শের বাহাদুর দেউবা ও বিদেশমন্ত্রী আরজু রানাকে বেধড়ক মারধর করে বিক্ষোভকারীরা। স্থগিত রাখা হয়েছে বিমান পরিষেবা।
হাসপাতালে ভর্তি তরুণী
মৃতদেহের পকেট থেকে উদ্ধার একটি সুইসাইড নোট
২৭ জনের মাথার দাম ছিল মোট ৬৫ লক্ষ টাকা
দেশজুড়ে তল্লাশি অভিযান দিল্লি পুলিশের
শারীরিক ভাবে অসুস্থ লালু
সত্য বলার ‘অপরাধে’ জম্মুতে ‘বুলডোজার’ শাসন
গণবিবাহে সমাগম হওয়ার কথা প্রায় ২৫ হাজার মানুষের
নেকড়ের হামলায় আতঙ্কে স্থানীয়রা
আতঙ্কে ঘরছাড়া স্থানীয়রা
মোদির মুখে রাম মন্দিরের জয়গান
ট্রাম্প প্রশাসনের তীব্র সমালোচনা জয়শঙ্করের
অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ
সিঁদুরে মেঘ দেখছে দিল্লিবাসী
একাধিক স্কুল, কলেজে ছুটি ঘোষণা
হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে
হামলার কথা স্বীকার ইজরায়েলের
সতর্কতামূলক পদক্ষেপ এয়ারবাসের
সোশ্যাল মিডিয়ায় মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল ভিডিও
বিবৃতি জারি ট্রাম্প প্রশাসনের
আপাত বন্ধ স্কুল-অফিস