নিজস্ব প্রতিনিধি, দিল্লি – নেপালে যাওয়াই জীবনে সবচেয়ে বড়ো সর্বনাশ ডেকে এনেছে ভারতীয় দম্পতি জীবনে। নেপালের হিংসায় বলি হয়েছেন উত্তরপ্রদেশের এক মহিলা। কাঠমান্ডুর হোটেলে মৃত্যু হয় তাঁর। স্ত্রীর প্রাণহীন দেহ ফেরানোর জন্য কাতর আর্জি জানান তাঁর ব্যবসায়ী স্বামী। এই ঘটনার জন্য ভারতীয় দূতাবাসের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মৃতার ছেলে।
মৃতার নাম রাজেশ গোলা। তাঁর স্বামী রামবীর সিং গোলা। দুন ও গাজিয়াবাদে ট্রান্সপোর্ট ব্যবসা করেন তিনি। স্ত্রীকে নিয়ে নেপালে বেড়াতে গিয়েছিলেন রামবীর। কাঠমান্ডুতে তাঁরা যে হোটেলে ছিলেন, সেই হোটেলেই আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল উন্মত্ত জনতা। স্ত্রীর খোঁজে সর্বত্র ঘুরে বেড়ান রামবীর। অবশেষে হাসপাতালে গিয়ে স্ত্রীর প্রাণহীন দেহ পান তিনি। স্বাভাবিক ভাবেই ভেঙে পড়েছেন তিনি।
ভারতীয় দূতাবাসের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে মৃতার ছেলে বিশাল গোলা বলেন, “খুব কম সাহায্য পেয়েছি।“ তিনি আরও বলেন, “ধোঁয়ায় ভরে গিয়েছিল গোটা হোটেল। নীচে গদি রাখা ছিল। বাবা জানলার কাচ ভেঙে লাফ দেন। কিন্তু মা নামতে গিয়ে চোট হন। পরে, হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত্যু হয় তাঁর। মা-বাবার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারিনি। কোথায় ছিলেন, কী করছিলেন, কিছুই জানতে পারিনি। অবশেষে যখন খোঁজ পাই, মা তখন হাসপাতালে।“
হাসপাতালে ভর্তি তরুণী
মৃতদেহের পকেট থেকে উদ্ধার একটি সুইসাইড নোট
২৭ জনের মাথার দাম ছিল মোট ৬৫ লক্ষ টাকা
দেশজুড়ে তল্লাশি অভিযান দিল্লি পুলিশের
শারীরিক ভাবে অসুস্থ লালু
সত্য বলার ‘অপরাধে’ জম্মুতে ‘বুলডোজার’ শাসন
গণবিবাহে সমাগম হওয়ার কথা প্রায় ২৫ হাজার মানুষের
নেকড়ের হামলায় আতঙ্কে স্থানীয়রা
আতঙ্কে ঘরছাড়া স্থানীয়রা
মোদির মুখে রাম মন্দিরের জয়গান
ট্রাম্প প্রশাসনের তীব্র সমালোচনা জয়শঙ্করের
অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ
সিঁদুরে মেঘ দেখছে দিল্লিবাসী
একাধিক স্কুল, কলেজে ছুটি ঘোষণা
হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে
হামলার কথা স্বীকার ইজরায়েলের
সতর্কতামূলক পদক্ষেপ এয়ারবাসের
সোশ্যাল মিডিয়ায় মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল ভিডিও
বিবৃতি জারি ট্রাম্প প্রশাসনের
আপাত বন্ধ স্কুল-অফিস